নিরাপদ নাকি সম্ভাবনাময়, বিনিয়োগ কোথায় করব?

নিরাপদ নাকি সম্ভাবনাময়, বিনিয়োগ কোথায় করব

বাংলাদেশে একটি কঠিন বাস্তবতা হলো, চাকরি কিংবা ছোট ব্যবসার আয় দিয়ে ভবিষ্যতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দিনকে দিন কঠিন হয়ে উঠছে। তাই অনিশ্চিত, অস্থির এবং চরম প্রতিযোগিতামূলক সময়ে এসে অধিকাংশ মানুষ একটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন- বিনিয়োগ কোথায় করব ?  অনেকেই জমানো টাকা ব্যাংকে রেখে দেন, আবার কেউ কেউ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগ করে বড় লাভের আশা করেন।

কিন্তু জরুরি প্রশ্ন হলো, সবচেয়ে নিরাপদ বা সম্ভাবনাময় বিনিয়োগ কোনটি? আপনি যদি সামান্য ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা ইনভেস্ট করতে চান, তাহলে তা কোথায় করবেন? বিনিয়োগের সঠিক কৌশল জানে এবং বিনিয়োগের ধরন বুঝে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

এই ব্লগে আমরা আলোচনা করবো, লাভজনক বিনিয়োগের খাত খুঁজে বের করার কৌশল, নিরাপদ বনাম সম্ভাবনাময় বিনিয়োগের তুলনা এবং আপনি কোন নিরাপদ ও সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন।

ব্লগে যা থাকছে-

জমানো টাকা কেন বিনিয়োগ করবেন?

আমরা বেশিরভাগ সময়ই টাকা জমিয়ে রাখি ভবিষ্যতের জন্য। কিন্তু শুধু জমিয়ে রাখলেই চলবে না, টাকাকে যাতে বাড়ানো যায়, তার জন্য বিনিয়োগ করা জরুরি।

নতুন বিনিয়োগ করার কারণগুলো হলো-

  • মূল্যস্ফীতির কারণে টাকার মূল্য কমে যায়। আজকের ১০,০০০ টাকা ৫ বছর পর আর একই মূল্যের মান ধরে রাখবে না।
  • সঞ্চয়ের চেয়ে বিনিয়োগে বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়।
  • ভবিষ্যতের জন্য আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
  • আমাদের যেকোন বড় স্বপ্নপূরণ যেমন- বাড়ি কেনা বা বানানো, সন্তানদের শিক্ষা এসব বিনিয়োগ করা ছাড়া অর্জন করা কঠিন।

তাই প্রশ্নটা একেবারেই সময়োপযোগী- বিনেয়োগ কেন করবো আর বিনিয়োগ কোথায় করব?

নিরাপদ বিনিয়োগ বনাম সম্ভাবনাময় বিনিয়োগ

খুব সাদামাটাভাবে চিন্তা করেলে দেখবেন বিনিয়োগে মূলত দুইটি দৃষ্টিভঙ্গি থাকে।  একটি নিরাপত্তা এবং আরেকটি সম্ভাবনা। চলুন এই দুটি ধরনের বিনিয়োগ নিয়ে সাধারণ কিছু তথ্য জেনে নেই।

নিরাপদ বিনিয়োগ কী?

  • এখানে ঝুঁকি কম, অর্থাৎ মূলধন হারানোর আশঙ্কা কম।
  • রিটার্ন বা লাভ তুলনামূলকভাবে বেশ কম, কিন্তু নিশ্চিত।
  • যেমন- সরকারি সঞ্চয়পত্র, এফডিআর, স্বর্ণ, রিয়েল এস্টেট ইত্যাদি

সম্ভাবনাময় বিনিয়োগ কী?

  • বেশি লাভ বা রিটার্নের সম্ভাবনা থাকে।
  • একইসঙ্গে বেশি ঝুঁকিও থাকে।
  • যেমন- স্টার্টআপে ইনভেস্ট করা, শেয়ার বাজার, ডিজিটাল মার্কেটিং বিজনেস, ই-কমার্স ইত্যাদি

তবে একটি সঠিক বা ব্যালেন্স বিনিয়োগ পরিকল্পনায় নিরাপদ ও সম্ভাবনাময় বিনিয়োগের একটি সমন্বয় থাকা ভালো।

লাভজনক বিনিয়োগের খাত খুঁজে বের করার কৌশল

সঠিক খাতে বিনিয়োগ না করলে লাভ নয়, বরং ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি। তাই বিনিয়োগের আগে লাভজনক বিনিয়োগের খাত খুঁজে বের করার কৌশল জানা জরুরি।

১. বাজার গবেষণা করুন

যে খাতে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছেন, সেটি বর্তমানে চাহিদাসম্পন্ন কিনা, ভবিষ্যতে তার প্রবৃদ্ধি কেমন, এসব যাচাই করুন।

২. রিটার্ন বনাম ঝুঁকি বিবেচনা করুন

উচ্চ রিটার্ন বা লাভ পেলেই সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত নয়। ঝুঁকির পরিমাণ ও নিজের অবস্থান বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিন।

৩. প্রযুক্তি নির্ভর খাত বিবেচনা করুন

বর্তমানে প্রযুক্তিনির্ভর খাত যেমন- ই-কমার্স, এফ কমার্স, কনটেন্ট মার্কেটিং, ফিনটেক নির্ভর ইন্ডাস্ট্রিতে বিনিয়োগ লাভজনক হতে পারে।

৪. প্যাসিভ ইনকামের সম্ভাবনা খুঁজে দেখুন

যে খাতে অল্প সময় দিয়ে আয় করা সম্ভব হয়, যেমন: ডিজিটাল পণ্য, অনলাইন কোর্স, ইউটিউব সেগুলোকেও বিবেচনায় আনুন।

৫. শুরুতে ছোট শুরু করুন

শুরুতেই বড় ইনভেস্ট না করে, ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট বা ৫০ হাজার টাকা ইনভেন্ট করে দেখুন কেমন ফল আসে। তারপর ধাপে ধাপে বাড়ান।

কোন কোন খাতে বিনিয়োগ করা নিরাপদ এবং সম্ভাবনাময়?

বিনিয়োগ করার জন্য অনেক খাত রয়েছে, তবে সবগুলো সমানভাবে নিরাপদ বা সম্ভাবনাময় নয়। বিনিয়োগের আগে আপনার পুঁজির পরিমাণ, ঝুঁকি গ্রহণের মানসিকতা, বাজার সম্পর্কে ধারণা এবং সময় দিতে পারবেন কি না, এসব বিষয় বিবেচনা করা জরুরি। চলুন বিনিয়োগ কোথায় করব প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করি-

বাংলাদেশে সবচেয়ে নিরাপদ বিনিয়োগের খাতসমূহ

  • সঞ্চয়পত্র: সবচেয়ে কম ঝুঁকিপূর্ণ, নির্দিষ্ট সুদের হার এবং সরকার কর্তৃক নিরাপত্তা পাওয়ার সুবিধা। এটি প্রবীণ ব্যক্তি এবং ঝুঁকি এড়িয়ে স্থিতিশীল আয়ের খোঁজে থাকা বিনিয়োগকারীদের জন্য আদর্শ বিনিয়োগ।
  • ব্যাংক এফডিআর বা ডিপোজিট স্কিম: এগুলোতেও স্থির মুনাফার নিশ্চয়তা রয়েছে, ঝুঁকি একেবারেই কম তবে মুনাফা সীমিত। ব্যাংক এফডিআর বা ডিপোজিট স্কিম বিভিন্ন মেয়াদের হয়ে থাকে।
  • গোল্ড ইনভেস্টমেন্ট: সোনার দাম দীর্ঘমেয়াদে বাড়ে। এটিও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হয়, যদিও এর বাজারদর ওঠানামা করে। তবে গত কয়েক বছরে স্বর্ণের দাম শুধু বেড়েই চলেছে। হঠাৎ কিছুটা কমলেও দাম বৃদ্ধির প্রবণতা অনেক বেশি হওয়ায় অনেকে গোল্ড বা স্বর্ণে বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। 

বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় বিনিয়োগের খাতসমূহ

  • ছোট ব্যবসা বা স্টার্টআপ:  যেমন ফাস্ট ফুড, কসমেটিক্স, ই-কমার্স বা ডেলিভারি সার্ভিস ইত্যাদি। এইসব খাতে বিনিয়োগ অনেক সম্ভাবনাময়। ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট বা ৫০,০০০ টাকা কোথায় ইনভেস্ট করা যায়, এই প্রশ্নের ভালো উত্তর হতে পারে এই খাতগুলো। ‍ছোট থেকে শুরু করে অনেক ভালো কিছু করার অসংখ্যা নজির আছে দেশে। তাই আপনিও শুরু করতে পারেন।
  • শেয়ার বাজার: সঠিক জ্ঞান ও তথ্য থাকলে শেয়ার বাজারে লাভজনক বিনিয়োগ সম্ভব। তবে এটি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চরম ঝুঁকিপূর্ণ। তবে যেমন ঝুঁকিপূর্ণ তেমনি বড় রকমের লাভেরও সম্ভাবনা থাকে।
  • বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রাঞ্চাইজিং মডেল বিজনেস: জনপ্রিয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রাঞ্চাইজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলে কম সময়ে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে এটাতে বিনিয়োগের পরিমান অনেক বেশি লাগতে পারে।
  • অ্যাগ্রো বা কৃষিভিত্তিক ব্যবসা: যেমন হাঁস-মুরগির খামার, হাইব্রিড শাকসবজি চাষ, অর্গানিক ফার্মিং, অর্গানিক ফল ইত্যাদি। এগুলো এখন সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বিজনেস।
  • ফ্রিল্যান্স বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট: এই খাতেও চাহিদা বাড়ছে। ভবিষ্যতে এটি ব্যাপক লাভজনক বিনিয়োগের খাত হতে পারে।

মাথায় রাখতে হবে, যেকোনো খাতে বিনিয়োগের আগে সম্ভাব্য ঝুঁকি, মূলধনের প্রয়োজনীয়তা এবং মার্কেট ডিমান্ড বিশ্লেষণ করা জরুরি। লাভজনক বিনিয়োগের খাত খুঁজে বের করার কৌশল হিসেবে স্থানীয় বাজার ঘুরে দেখা, কাস্টমার চাহিদা বোঝা এবং সফল উদ্যোক্তাদের অভিজ্ঞতা শুনে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।

শুধু বিনিয়োগ করলেই চলবে না, তদারকিও করতে হবে!

একজন সফল বিনিয়োগকারীর কাজ শুধু টাকা ঢালা নয়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো প্রতিনিয়ত তদারকি করা। বিনিয়োগ পরবর্তী সময়টাতেই মূল লাভ বা ক্ষতির ক্ষেত্রটি তৈরি হয়। 

  • অনেকেই শুধু টাকা দিয়ে ফেলে রাখেন এবং আশায় থাকেন, লাভ আসবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো- বিনিয়োগ পর্যবেক্ষণ না করলে ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ে! রেগুলার আপডেট ও হিসাব রাখতে হয়। আজকাল অনেক স্মার্ট অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার ইনভেস্টমেন্ট ট্র্যাক করতে সাহায্য করে।
  • উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি নিজের একটি ছোট ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে একটি ভালো অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার যেমন- হিসাবপাতি অ্যাপ ব্যবহার করে আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখতে পারেন। 
  • আপনি যদি ছোট ব্যবসায় ৫০,০০০ টাকা ইনভেস্ট করেন বা ১০ হাজার টাকায় অনলাইন ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে হিসাবনিকাশ রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, হিসাবপত্র ঠিক না থাকলে আপনার বিনিয়োগ কখন লাভে আর কখন লোকসানে চলে যাচ্ছে তা আপনি বুঝতেই পারবেন না।
  • একটি অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার দৈনিক সেলস, খরচ, প্রফিট রিপোর্ট, রিপোর্ট বিশ্লেষণ এবং স্মার্ট ডিসিশন নেয়াতে সাহায্য করবে।

বিনিয়োগ কোথায় করব, এই প্রশ্নের উত্তর জেনে এগিয়ে যান! 

বিনিয়োগ কোথায় করব’ এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে আপনার লক্ষ্য, সময় এবং ঝুঁকি নেয়ার ক্ষমতা। নিরাপদ বিনিয়োগ কম ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সম্ভাবনাময় বিনিয়োগ দীর্ঘমেয়াদে বড় রিটার্ন দিতে পারে। তবে বিনিয়োগের সঙ্গে তদারকি, হিসাবরক্ষণ এবং বাজার বিশ্লেষণ করাও জরুরি। আপনি যদি ছোট মূলধন দিয়ে শুরু করতে চান, তাহলে একটি নির্ভরযোগ্য অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা শুরু করুন।

ডেমো দেখে সহজ তিনটি ধাপে হিসাবপাতি’তে যাত্রা শুরু করুন!

  • ১ম ধাপ- হিসবাপাতি’তে সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই হিসাবপাতি’র ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ব্যবসার জন্য একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। অথবা ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করতে আজই ফ্রিতে ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন- ‘হিসাবপাতি’

হিসাবপাতি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

হিসাবপাতি আইওএস অ্যাপ

এরপরেই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। হিসাবপাতি’তে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং এটি সম্পূর্ণ ফ্রি!

  • ২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

সাইন আপ করে প্রথমেই মালিক হিসেবে আপনার কোম্পানির প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ব্যবসার প্রোফাইল সেট-আপ করুন। তারপর ইনভেনটরি থেকে শুরু করে ইউনিট, ক্রয়-বিক্রয়, বাকি বকেয়া, ইনভয়েস এবং লেনদেন সহ ব্যবসার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সেট-আপ করুন। এরপর শুরু করুন প্রতিদিনের লেনদেন আপডেট রাখার কাজ।

  • ৩য় ধাপ- হিসাবপাতি’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

হিসাবপাতি’তে ব্যবসার হিসাব রাখা শুরু করার পরে, প্রয়োজনীয় এবং ইউনিক ফিচারগুলো ব্যবহার করতে থাকুন। যেমন- ইনভয়েস, বারকোড স্ক্যানার, ইউনিট, ব্যয় ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। 

হিসাবপাতি’র ব্যবহারবিধি ও ফিচারের বিস্তারিত বুঝতে ইউটিউবে বাংলায় ডেমো ভিডিও দেখুন। 

জমা খরচের ডিজিটাল খাতা- হিসাবপাতি’র ডেমো

হিসাবপাতি’র সাবস্ক্রিপশন ফি মাত্র ৯৯ টাকা থেকে শুরু!

হিসাবপাতি বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী হিসাবরক্ষণ অ্যাপ। এর সাবস্ক্রিপশন ফি মাসিক ও বাৎসরিক দুটি মেয়াদে এবং তিনটি সুলভ প্যাকেজে ভাগ করে নির্ধারণ করা হয়েছে।

  • ০১. বেসিক প্যাকেজ: বেসিক প্যাকেজটি সম্পূর্ণ ফ্রি! মানে, আপনি সাবস্ক্রিপশন কেনার আগে ফ্রিতে অ্যাপটি ব্যবহার করে দেখতে পারছেন।
  • ০২. প্রিমিয়াম প্যাকেজ: প্রিমিয়াম প্যাকেজের মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি মাত্র ৯৯ টাকা এবং এই প্যাকেজের  বাৎসরিক সাবস্ক্রিপশনে আছে ১৭% ডিসকাউন্ট! এতে এক বছরে খরচ পড়বে মাত্র ৯৯৯ টাকা!
  • ০৩. বিজনেস প্যাকেজ: বিজনেস প্যাকেজর মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি মাত্র ১৯৯ টাকা। এই প্যাকেজেও বাৎসরিক সাবস্ক্রিপশনে প্রিমিয়ামের মতোই আছে ১৭% ডিসকাউন্ট! তাই এক বছরে খরচ পড়ছে মাত্র ১৯৯০ টাকা!

হিসাবপাতি অ্যাপের সকল প্যাকেজের ফিচার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আজই বেছে নিন আপনার পছন্দের প্যাকেজটি! আপনার ব্যবসার জন্য শুভকামনা!

Search
সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ
আজই আমাদের অ্যাপ ডাউনলোড করুন
অনলাইন বা অফলাইনে যেকোন জায়গা থেকে সহজেই আপনার দৈনন্দিন ব্যবসায়িক লেনদেন পরিচালনা করুন।