ডিসকাউন্ট দিয়ে কাস্টমার বাড়ানোর ৭টি কৌশল

ডিসকাউন্ট দিয়ে কাস্টমার বাড়ানোর ৭টি কৌশল

পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখা এবং নতুন কাস্টমার তৈরি করা প্রতিটি ব্যবসায়ীর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আর এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য সবচেয়ে কার্যকর একটি উপায় হলো ডিসকাউন্ট অফার করা। অনেকে মনে করেন ডিসকাউন্ট মানেই লোকসান! কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, সঠিক পরিকল্পনায় ডিসকাউন্টই হতে পারে কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য কেবল পণ্য বা সেবার গুণগত মানই যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন কৌশলগত পদক্ষেপ। ডিসকাউন্ট দিয়ে কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল তেমনি একটি সফল ব্যবসায়ীক স্ট্র্যাটেজি।

এই ব্লগে আমরা জানবো, কীভাবে ডিসকাউন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার বিক্রি বাড়াতে ও দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হতে পারেন। আমরা আরও শিখবো কীভাবে কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল হিসেবে ডিসকাউন্ট ব্যবহার করবেন এবং ৭টি কার্যকরী পদ্ধতি তুলে ধরবো।

ব্লগে যা থাকছে-

ডিসকাউন্ট কি কাস্টমার বাড়াতে বা ধরে রাখতে পারে?

সোজা-সাপটা উত্তর- অবশ্যই পারে! ডিসকাউন্ট হচ্ছে এমন একটি মনস্তাত্ত্বিক কৌশল, যা ক্রেতার মনে একটি ‘ভ্যালু ফর মানি’ বা ‘টাকা অনুপাতে ভালো সিদ্ধান্ত’ ধরনের অনুভূতি তৈরি করে। বিশেষ করে বাংলাদেশি ক্রেতারা ছাড়ের প্রতি অতি মাত্রায় আসক্ত! কেউ যদি দেখে তারা ১০% বা ২০% ছাড় পাচ্ছেন, তারা সেই অফারটি মিস করতে চান না। যদিও তার সেই মুহূর্তে সেই পণ্য বা সেবাটি খুব বেশি প্রয়োজনীয় নয়! যার ফল স্বরূপ-

  • তারা দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন
  • প্রয়োজনের অতিরিক্ত পণ্য কেনেন এবং
  • পরবর্তীতে আবার ফিরে আসেন
  • পুরাতন ক্রেতাদের বেলায় লয়্যালিটি বাড়ে
  • মার্কেটে নিজের অবস্থান শক্তিশালী হয়

সঠিকভাবে প্ল্যান করলে ডিসকাউন্ট কেবল কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল নয়, বরং একটি লাভজনক মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি হয়ে ওঠে।

ডিসকাউন্টের মাধ্যমে কাস্টমার ও সেলস বৃদ্ধির ৭টি কৌশল

১. ফ্ল্যাশ সেল বা সীমিত সময়ের অফার

ফ্ল্যাশ সেল মানে অল্প সময়ের জন্য আকর্ষণীয় ছাড় দেয়া।যেমন- ‘আজকের মধ্যে অর্ডার করলে ২০% ছাড়ে’ বা ‘শুধু নির্দিষ্ট একটি দিনে ২৫% ছাড়’ বা ‘১ ঘণ্টার মধ্যে অর্ডার করলে ফ্রি ডেলিভারি’ ইত্যাদি।

ফ্লাশ সেল কেনো কাজ করে-

  • ক্রেতার মনে FOMO (Fear of Missing Out) অনুভূতি তৈরি হয়।
  • সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করলে সুযোগ হারিয়ে যাবে, এই বোধ তৈরি হয়।
  • দ্রুত সেলস বাড়ে এবং ওয়েবসাইটে ট্রাফিকও বেড়ে যায়।

ফ্লাশ সেল দেবার টিপস- 

  • সকল সোশ্যাল মিডিয়া ও এসএমএস মার্কেটিং ব্যবহার করে প্রচার করুন।
  • ফ্ল্যাশ সেল শুধুমাত্র নির্দিষ্ট পণ্যের উপর দিন, সকল পণ্যের নয়।
  • অফারের টাইমার হাইলাইট করে ওয়েবসাইটে যুক্ত করুন।
  • পেমেন্ট মেথড সহজ ও গ্রহণযোগ্য করুন।

উদাহরণ: ঈদের আগে একদিনের জন্য অনলাইন ফ্যাশন স্টোর কিছু পণ্যে ৩০% ছাড় দেয়। পরিচিত ব্র্যান্ড হলে মাত্র ৮ ঘণ্টায় সেলস বেড়ে যাবে ৫ গুণ!

২. ফার্স্ট টাইম বায়ার ডিসকাউন্ট বা প্রথম কেনাকাটায় ছাড়

নতুন কাস্টমারদের জন্য এককালীন বিশেষ ডিসকাউন্ট অফার দিন। যেমন- ‘প্রথম কেনাকাটায় ১৫% ছাড়’ বা ‘প্রথম ‍অর্ডারে ডেলিভারি ফ্রি’ ইত্যাদি।

প্রথম কেনাকাটায় ছাড় কেনো কাজ করে-

  • নতুন কাস্টমারকে সিদ্ধান্ত নিতে অনুপ্রাণিত করে এবং কাস্টমার বেজ বাড়ে।
  • কাস্টমারদের জন্য প্রথমবার ব্র্যান্ড ট্রায়াল (Brand Trial) সহজ হয়।
  • বাউন্স রেট কমে এবং পুনরায় ফিরে আসার সম্ভাবনা বাড়ে।

ফার্স্ট টাইম বায়ার ডিসকাউন্ট দেয়ার টিপস-

  • ওয়েবসাইটে পপ-আপ (popup) অফার দেখান।
  • ফার্স্ট টাইম কুপনের কোড ব্যবহার করে ছাড় নিতে দিন।
  • ইউজারকে মোবাইল নম্বর বা ইমেইল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করাতে পারেন। 

উদাহরণ: একটি ইকমার্স সাইট যদি নতুন ইউজারদের ২০% ছাড় দেয়। এর মাধ্যমে প্রতি মাসে নতুন নতুন কাস্টমার অর্জন করা সম্ভব।

৩. রেফারেল ডিসকাউন্ট দিন

কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল হিসেবে রেফারেল ডিসকাউন্ট বেশ ভালো কাজে দেয়। বর্তমান কাস্টমারকে উৎসাহিত করুন অন্যকে রেফার করার জন্য। রেফার করলে দু’জনকেই ছাড় দিন। যেমন- রেফার করলেই আপনি ও আপনার বন্ধু পাবেন ৫০ টাকা ছাড়।

রেফারেল ডিসকাউন্ট কীভাবে কাজ করে- 

  • ওয়ার্ড-অফ-মাউথ বা কাস্টমারদের মুখে মুখে মার্কেটিং বেড়ে যায়। আপনার মার্কেটিং খরচ কমে যায়।
  • ট্রাস্টেড রিকমেন্ডেশন কাস্টমার বাড়াতে সাহায্য করে। ট্রাস্ট বা বিশ্বাস তৈরি করে, কারণ মানুষ পরিচিতদের পরামর্শে বেশি বিশ্বাস করে।
  • বিদ্যমান কাস্টমার ধরে রাখার কৌশল হিসেবেও কাজ করে।

রেফারেল ডিসকাউন্ট দেয়ার টিপস-

  • রেফারেল লিংক জেনারেট করা সহজ করে দিন।
  • রেফারেল ডিসকাউন্ট অ্যাপে ট্র্যাক করুন।
  • মাস শেষে সেরা রেফারারের জন্য অতিরিক্ত উপহার বা ছাড় দিন।

উদাহরণ: একটি অনলাইন ফুড ডেলিভারি অ্যাপ ‘রেফার অ্যান্ড আর্ন’ চালু করে এক মাসেই ৫০% নতুন কাস্টমার পেতে পারে।

৪. বাল্ক বা কম্বো অফার ডিসকাউন্ট

একাধিক পণ্য একসাথে কিনলে ছাড় দিন। এটি খুবই জনপ্রিয় একটি মেথড। যেমন-  ‘৩টি কিনলে ১টি ফ্রি’ অথবা ‘কম্বো প্যাকে ২৫% ডিসকাউন্ট’ ইত্যাদি।

কম্বো অফার কাজ করে কীভাবে- 

  • সেলস ভলিউম বাড়ে, কারণ ক্রেতা অতিরিক্ত পণ্য কিনতে অনুপ্রাণিত হয়।
  • এতে করে ইনভেন্টরি দ্রুত ক্লিয়ার হয়।
  • কাস্টমারের কেনাকাটার অভ্যাস গড়ে ওঠে।
  • ভলিউম সেলসের কারণে লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

কম্বো অফার দেয়ার টিপস-

  • হাই-মার্জিন বা বেশি লাভ হয় এমন পণ্য কম্বোতে যুক্ত করুন।
  • দেখতে আকর্ষণীয় প্যাকেজ তৈরি করুন।
  • সীমিত সময়ের অফার হিসেবে চালান।

উদাহরণ: একটি অনলাইন গ্রোসারি শপ ২০ কেজি চালের সাথে ১ লিটার তেল ফ্রি দেয়। ফলে এক সপ্তাহেই চাল বিক্রি ৩-৪ গুণ বেড়ে যায়।

৫. লয়ালটি ডিসকাউন্টের ব্যবস্থা করুন

নিয়মিত বা রেগুলার কাস্টমারদের জন্য এক্সক্লুসিভ অফার দিতে পারেন। যেমন- ৫ বার অর্ডার করলেই পরবর্তী অর্ডারে ২৫% ছাড় বা সপ্তাহে ৪টি অর্ডার করলে ৫ নম্বর ওর্ডারে ডেলিভারি ফ্রি, ইত্যাদি।

লয়ালটি ডিসকাউন্ট কীভাবে কাজ করে- 

  • দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কাস্টমারের সঙ্গে সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
  • ক্লায়েন্ট বা ক্রেতা ধরে রাখার হার বাড়ে।
  • তারা আপনার ব্র্যান্ড অ্যাডভোকেট হয়ে ওঠেন।
  • প্রতিদ্বন্দ্বী ব্র্যান্ডে চলে যাওয়া কমে যায়।
  • আজকের ছোট ছাড় ভবিষ্যতের বড় ক্রেতা হিসেবে ফিরে আসে।

লয়ালটি ডিসকাউন্ট দেয়ার টিপস-

  • কেনাবেচায় লয়ালটি পয়েন্ট যুক্ত করুন।
  • প্রিমিয়াম কাস্টমারদের জন্য ভিআইপি অফার চালু করুন।
  • ব্যক্তিগতভাবে অফার পাঠান (SMS, WhatsApp ইত্যাদি)।
  • লয়াল ক্রেতারা যে অন্যদের থেকে আলাদা সেই অনুভূতি দিন।

উদাহরণ: একটি বুটিক শপ নিয়মিত কাস্টমারদের জন্মদিনে ২০% ছাড় দেয়। এছাড়া অফারের এসএমএস অন্যদের থেকে একদিন আগে দিলে ক্রেতারা নিজেদেরকে আলাদা বা বিশেষ মনে করেন। বর্তমানে ফ্যাশন ব্র্যান্ড আড়ং এই টিপস প্রয়োগ করছে। 

৬. উৎসবভিত্তিক বা দিবসভিত্তিক ডিসকাউন্ট অফার করুন

ঈদ, পূজা, ইংরেজি নববর্ষ, বাংলা নববর্ষ বা বিশেষ দিবসে বিশেষ ছাড় দিন। যেমন- ২৬শে মার্চে ২৬% ডিসকাউন্ট!

উৎসবভিত্তিক বা দিবসভিত্তিক ডিসকাউন্ট কাজ করে যেভাবে-

  • কেনাকাটার মানসিকতা থাকে এই সময়। মানে ক্রেতাদের চাহিদার সাথে খাপ খায়।
  • বিশেষ দিনে কাস্টমারদের কেনাকাটার মানসিকতা বাড়ে।
  • পজেটিভ ব্র্যান্ড ইমেজ তৈরি হয়। আপনি প্রতিযোগীদের থেকে এগিয়ে থাকতে পারেন।
  • কাস্টমারদের উৎসবভিত্তিক কেনাকাটার বাজেটে আপনার পণ্য জায়গা করে নেয়।

উৎসবভিত্তিক বা দিবসভিত্তিক ডিসকাউন্ট দেয়ার টিপস-

  • উৎসব বা দিবসের আগে অন্তত ৭ দিন প্রচার চালান।
  • ইমেইল ও সোশ্যাল মিডিয়ায় উৎসবকেন্দ্রিক আকর্ষণীয় পোস্ট করুন।
  • বিভিন্ন স্লোগান ব্যবহার করে কাস্টমাদের নজর আপনার দিকে আনুন। যেমন- ঈদ আনন্দে স্বপ্নপূরণ ছাড়!

উদাহরণ: ঈদের ১০ দিন আগে ই-কমার্স সাইট ২০% ছাড় দেয়। এক সপ্তাহেই তাদের বার্ষিক টার্গেটের ৪০% বিক্রি সম্পন্ন হয়।

৭. সীমিত কিছু ক্রেতার জন্য ডিসকাউন্ট অফার

শুধু নির্দিষ্ট সংখ্যক কাস্টমারকে ছাড় দেয়া যেতে পারে। যেমন- প্রথম ১০০ জন ক্রেতা পাবেন ২০% ছাড়।

সীমিত কিছু ক্রেতার জন্য ছাড় কীভাবে কাজ করে- 

  • FOMO (Fear of Missing Out) থেকে ক্রেতাদের মাঝে প্রতিযোগিতা তৈরি হয়।
  • ক্রেতাদের মাঝে শপিংয়ের বা কেনাকাটার তাগিদ বৃদ্ধি পায়।
  • এর মাধ্যমে আপনি আসলে একটি ইভেন্ট বা উপলক্ষ্য তৈরি করে ফেলেন।

সীমিত কিছু ক্রেতার জন্য ছাড় দেয়ার টিপস- 

  • ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে আলাদে কাউন্ট ডাউন বা গণনা  করার দেখান।
  • এতে করে ক্রেতারা তাড়াহুড়া অনুভব করেন।
  • যারা ছাড় পাবেন তাদের রিভিউ নেয়ার চেষ্টা করুন এবং সেগুলো পাবলিশ করুন।

উদাহরণ: জনপ্রিয় একটি গ্যাজেট সাইট ফ্ল্যাশ ডিলে প্রথম ৫০ জনকে ৩০% ছাড় দেয়। দেখা যায়, ১ ঘণ্টার মধ্যে পুরো স্টক শেষ বা সোল্ড আউট!

ছাড় মানেই ক্ষতি নয়! ডিসকাউন্টকে ব্যবসার কৌশলে পরিণত করুন

অনেকে ভয়ে ডিসকাউন্ট দিতে চান না, কারণ তারা মনে করেন এতে প্রফিট কমে যাবে। তবে বাস্তবতা হলো, যদি আপনি সঠিকভাবে হিসাব করেন এবং লক্ষ্য ঠিক রাখেন, তাহলে ডিসকাউন্ট হতে পারে লাভজনক একটি কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল।

হিসাবপাতি অ্যাপ দিয়ে ডিসকাউন্ট ট্র্যাক করুন সহজে

ডিসকাউন্ট দিতে গিয়ে অনেকেই হিসাবের জটিলতায় পড়ে যান। বিশেষ করে ছোট ব্যবসার মালিকদের জন্য এটি কঠিন। তবে হিসাবপাতি অ্যাপ ব্যবহার করলে আপনি খুব সহজেই:

  • কোন পণ্যে কত ছাড় দিলেন তা দেখতে পাবেন
  • মাস শেষে ডিসকাউন্ট কতটুকু লাভ বা ক্ষতি এনেছে বুঝতে পারবেন
  • ইনভেন্টরি ও সেলস অটোমেটিক্যালি ট্র্যাক করতে পারবেন।

মনে রাখবেন, ডিসকাউন্ট কৌশল তখনই সফল, যখন তা সঠিক হিসাবের মধ্যে থাকে। ডিসকাউন্ট একটি সহজ মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি, যা সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে কাস্টমার বাড়ানো, ধরে রাখা ও সেলস বাড়ানো সম্ভব। সময় উপযোগী ডিসকাউন্ট আপনার ব্র্যান্ডে ভ্যালু যোগ করবে। তবে অবশ্যই পরিকল্পনা ও হিসাব ছাড়া নয়! তাই সঠিক হিসাব, টার্গেট অডিয়েন্স বিশ্লেষণ এবং ডিজিটাল টুল ব্যবহার করেই কাস্টমার বাড়ানোর কৌশল তৈরি করুন আজই!

ডেমো দেখে সহজ তিনটি ধাপে হিসাবপাতি’তে যাত্রা শুরু করুন!

  • ১ম ধাপ- হিসবাপাতি’তে সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই হিসাবপাতি’র ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ব্যবসার জন্য একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। অথবা ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করতে আজই ফ্রিতে ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন- ‘হিসাবপাতি’

হিসাবপাতি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

হিসাবপাতি আইওএস অ্যাপ

এরপরেই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। হিসাবপাতি’তে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং এটি সম্পূর্ণ ফ্রি!

  • ২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

সাইন আপ করে প্রথমেই মালিক হিসেবে আপনার কোম্পানির প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ব্যবসার প্রোফাইল সেট-আপ করুন। তারপর ইনভেনটরি থেকে শুরু করে ইউনিট, ক্রয়-বিক্রয়, বাকি বকেয়া, ইনভয়েস এবং লেনদেন সহ ব্যবসার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সেট-আপ করুন। এরপর শুরু করুন প্রতিদিনের লেনদেন আপডেট রাখার কাজ।

  • ৩য় ধাপ- হিসাবপাতি’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

হিসাবপাতি’তে ব্যবসার হিসাব রাখা শুরু করার পরে, প্রয়োজনীয় এবং ইউনিক ফিচারগুলো ব্যবহার করতে থাকুন। যেমন- ইনভয়েস, বারকোড স্ক্যানার, ইউনিট, ব্যয় ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। হিসাবপাতি’র ব্যবহারবিধি ও ফিচারের বিস্তারিত বুঝতে ইউটিউবে বাংলায় ডেমো ভিডিও দেখুন। 

জমা খরচের ডিজিটাল খাতা- হিসাবপাতি’র ডেমো

হিসাবপাতি সহজ ও সাশ্রয়ী হিসাবরক্ষণ অ্যাপ। এর সাবস্ক্রিপশন ফি বিভিন্ন মেয়াদে এবং সুলভ প্যাকেজে ভাগ করে নির্ধারণ করা হয়েছে। হিসাবপাতি’র সকল প্যাকেজের মূল্য ও ফিচার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আজই বেছে নিন আপনার পছন্দের প্যাকেজটি! আপনার ব্যবসার জন্য শুভকামনা!

Search
সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ
আজই আমাদের অ্যাপ ডাউনলোড করুন
অনলাইন বা অফলাইনে যেকোন জায়গা থেকে সহজেই আপনার দৈনন্দিন ব্যবসায়িক লেনদেন পরিচালনা করুন।